করার দাবীতে ১ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মানববন্ধন করেছে কয়েক হাজার মানুষ।
স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন মানববন্ধনে ব্যানার নিয়ে অংশ গ্রহন করেন।
কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সামনে ৯ মার্চ সকাল ১০ টায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এ মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন,জেলা বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক ও মাণনীয় সংসদ সদস্য ১১৪
পটুয়াখালী-৪ আসনের এম,পি অধ্যক্ষ মুহিব্বুর রহমান মুহিব, কলাপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান বীর
মুক্তিযোদ্ধা রাকিবুল আহসান, কলাপাড়া পৌর মেয়র বিপুল চন্দ্র হাওলাদার,কুয়াকাটা পৌর মেয়র
আনোয়ার হাওলাদার, কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা
মোতালেব তালুকদার,পটুয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ নাসির উদ্দিন,
কুয়াকাটা পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল বারেক মোল্লা,কলাপাড়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা
কমান্ডার বদিউর রহমান বন্টি,কলাপাড়া উপজেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাডভোকেট
মজিবুর রহমান চুন্নু,কলাপাড়া সমিতির সভাপতি এ্যাডভোকেট খন্দকার আবুল কালাম
আজাদ,কলাপাড়া ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি দিদার উদ্দিন আহমেদ মাসুম ব্যাপারী ,কলাপাড়া
প্রেসকøাবের সভাপতি মো. হুমায়ুন কবির, কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. নাসির
উদ্দিন বিপ্লব, মহিপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. মনিরুল ইসলাম,রাঙ্গাবারী প্রেসক্লাবের
সভাপতি মো.জুবায়ের হোসেন,বে-সরকারী উন্নয়ন সংস্থার পক্ষে মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম
বিশ্বাস। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কলাপাড়া রিপোটার্স ক্লাব সভাপতি এস কে রঞ্জন, সাধারন
সম্পাদক সুজন মৃধা, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাাদিক ফোরাম কলাপাড়া উপজেলা শাখার সভাপতি
এইচ আর মুক্তা, সাধারন সম্পাদক আরিফ সিকদার প্রমুখ। ব্যাচ ভিত্তিক সামাজিক সংগঠণ
অদম্য-৯৭,সুহৃদ ৯৮,গৌরবোজ্জ্বল ৯৯। ট্যুর অপারেটর এসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা
(টোয়াক),কলাপাড়া গ্রাজুয়েট ক্লাব,স্কুল,কলেজ,মাদরাসার শিক্ষকবৃন্দ ও রিও স্বেচ্ছাসেবী
সংগঠনসহ বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ এ মানব বন্ধনে অংশগ্রহন করেন। মানববন্ধনে বক্তারা
বলেন,১৯০৬ সালে থানা কাঠামো, ১৯৬৯ সালে মহাকুমা থেকে জেলা রুপান্তরের সিদ্ধান্ত
তৎকালীন রাজনৈতিক মারপ্যাচে প্রস্তাবিত কলাপাড়া বাদ পড়ে বরগুনা জেলা প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৮৩
সালে কলাপাড়া উপজেলার কাঠামো নিয়ে পর্যটন নগরী কুয়াকাটা, পায়রা সমুদ্র বন্দর, পায়রা
তাপবিদ্যুৎ, শের-ই- বাংলা নৌ-ঘাঁটি, মহিপুর মৎস বন্দর, ,পাট গবেষনা ইনষ্টিটিউট, রাডার
ষ্টেশন, কুয়াকাটা সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং ষ্টেশনসহ নানা উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
কলাপাড়াকে প্রশাসনিক জেলা ঘোষনা ও বাস্তবায়ন হলে অত্র এলাকার জনগন ও রাষ্ট্রের আর্থ
সামাজিক উন্নয়নে ব্যাপক ভুমিকা রাখবে। মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি
স্মারকলিপি প্রধান করা হয়।