সে দৌলতপুর ডিগ্রি কলেজ থেকে এবার এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল। ফজলু বেলকুচি উপজেলার ধুকুরিয়াবেড়া ইউনিয়নের চরগোপালপুর গ্রামের সাহেব আলী ছেলে।
এ সময় মানবতা ও পরিবেশকর্মী মামুন বিশ্বাস বলেন, ফজলুর সবার অনুপ্রেরণা।তার স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে আপনাদের মতো মানুষকে পাশে পাবো কখনো চিন্তাও করেনি। খুশিতে আমার বুকটা ভরে যাচ্ছে। আমি যেন ফজলুর স্বপ্ন পূরণ করতে পারি। ২০১৭ সালে ফজলুর শারীরিক এ সমস্যার কথা ফেসবুকে তুলে ধরি। পরে বিভিন্ন ব্যক্তির সহায়তায় ৭৬ হাজার টাকা সংগ্রহ করে দিয়েছিলাম । সেই টাকা দিয়েই লেখাপড়া করছে।
জানা যায়, দিনমজুর পরিবারের সন্তান ফজলু প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি আগ্রহী। বাড়ি থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার হেঁটে মিটুয়ানী উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতো ফজলু। তাকে স্কুল নিয়ে যেত ছোট বোন আসমা। সেখান থেকেই এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ- ৩.৫৬ পেয়েছিল। এছাড়া জেএসসিতে ৩.৭৫ এবং পিইসিতে ২.১৭ পেয়েছিল।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- উপঅধ্যক্ষ ছানোয়ার হোসেন, বেলকুচি উপজেলা সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার খোরশেদ আলম, দৌলতপুর ডিগ্রী কলেজ সকল কর্মকর্তাবৃন্দ,সেচ্ছাসেবক আবু কাশেম ও সমাদুল ইসলাম প্রমুখ।
মহান ভাষা শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন ও শারীরিক প্রতিবন্ধী ফজলুরকে কলেজ হলরুমে অনুষ্ঠানিক ভাবে সংবর্ধনা ও আর্থিক অনুদান তুলে দেন বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর ডিগ্রী কলেজ কর্তৃপক্ষ।
সে দৌলতপুর ডিগ্রি কলেজ থেকে এবার এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল। ফজলু বেলকুচি উপজেলার ধুকুরিয়াবেড়া ইউনিয়নের চরগোপালপুর গ্রামের সাহেব আলী ছেলে।
এ সময় মানবতা ও পরিবেশকর্মী মামুন বিশ্বাস বলেন, ফজলুর সবার অনুপ্রেরণা।তার স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে আপনাদের মতো মানুষকে পাশে পাবো কখনো চিন্তাও করেনি। খুশিতে আমার বুকটা ভরে যাচ্ছে। আমি যেন ফজলুর স্বপ্ন পূরণ করতে পারি। ২০১৭ সালে ফজলুর শারীরিক এ সমস্যার কথা ফেসবুকে তুলে ধরি। পরে বিভিন্ন ব্যক্তির সহায়তায় ৭৬ হাজার টাকা সংগ্রহ করে দিয়েছিলাম । সেই টাকা দিয়েই লেখাপড়া করছে।
জানা যায়, দিনমজুর পরিবারের সন্তান ফজলু প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি আগ্রহী। বাড়ি থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার হেঁটে মিটুয়ানী উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতো ফজলু। তাকে স্কুল নিয়ে যেত ছোট বোন আসমা। সেখান থেকেই এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ- ৩.৫৬ পেয়েছিল। এছাড়া জেএসসিতে ৩.৭৫ এবং পিইসিতে ২.১৭ পেয়েছিল।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- উপঅধ্যক্ষ ছানোয়ার হোসেন, বেলকুচি উপজেলা সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার খোরশেদ আলম, দৌলতপুর ডিগ্রী কলেজ সকল কর্মকর্তাবৃন্দ,সেচ্ছাসেবক আবু কাশেম ও সমাদুল ইসলাম প্রমুখ।