শাহিন রেজা : আজ রোববার ( ১৫ মে) সরকারি ছুটির দিনেও কামারখন্দ নাসরিন ওয়াজেদ মহিলা ডিগ্রী কলেজে উড়ছে পতাকা।
গতকাল শনিবারে তোলা এই জাতীয় পতাকা এখনও নামানো হয়নি। ছুটির দিনেও কলেজ ক্যাম্পাসে উড়ছে জাতীয় পতাকা। এতে অধ্যক্ষ ফজলুল হক কর্তৃক জাতীয় পতাকার প্রতি করা হয়েছে অসম্মান ও অবজ্ঞা।
এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন বলেন,শনিবার সকাল থেকেই এই প্রতিষ্ঠানে পতাকা উড়ছে, একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমন কর্মকান্ড আমরা প্রত্যাশা করিনি।
অধ্যক্ষ ফজলুল হক বলেন,শনিবার কলেজ সময়ে আরব আমিরাতের প্রয়াত রাষ্ট্র প্রধানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে জাতীয় পতাকাটি অর্ধনিমিতভাবে উত্তোলন করা হয় কিন্তু ভুলক্রমে পতাকাটি না নামিয়ে কলেজ বন্ধ করে চলে আসা হয়েছে। ফলে আজ সরকারি ছুটির দিন কলেজ বন্ধ থাকার কারণে কলেজে যাওয়ার সুযোগ হয়নি এবং পতাকাটি নানানো সম্ভব হয়নি। তবে পতাকা না নামানো কোন অপরাধ নয়।
এব্যাপারে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) মো.মনির হোসেন বলেন,সংশ্লিষ্ট কলেজের অধ্যক্ষ হয়তো জাতীয় পতাকার বিধিমালাটি জানেন না। কারণ জাতীয় পতাকাটি হলো আমাদের অস্তিত্ব,ত্রিশ লক্ষ্য শহীদ আর দু’লক্ষ্য মা-বোনের সম্ভ্রমহানীর বিনিময়ে এই পতাকাটি অর্জিত হয়েছে,কাজেই সেই পতাকার প্রতি অসম্মান ও অবজ্ঞা করা কারোর জন্য কাম্য নয়। তবে তিনি গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারে থেকে জাতীয় পতাকার প্রতি এমন অবহেলা করতে পারেননা। তদন্তপুর্বক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
আজ রোববার ( ১৫ মে) বুদ্ধ পূর্ণিমা সরকারি ছুটির দিন অর্থচ কামারখন্দ নাসরিন ওয়াজেদ মহিলা ডিগ্রী কলেজে উড়ছে জাতীয় পতাকা।
গতকাল শনিবারে তোলা এই জাতীয় পতাকা এখনও নামানো হয়নি। ছুটির দিনেও কলেজ ক্যাম্পাসে উড়ছে জাতীয় পতাকা। এতে অধ্যক্ষ ফজলুল হক কর্তৃক জাতীয় পতাকার প্রতি করা হয়েছে অসম্মান ও অবজ্ঞা।
অধ্যক্ষ ফজলুল হক বলেন,শনিবার কলেজ সময়ে আরব আমিরাতের প্রয়াত রাষ্ট্র প্রধানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে জাতীয় পতাকাটি অর্ধনিমিতভাবে উত্তোলন করা হয় কিন্তু ভুলক্রমে পতাকাটি না নামিয়ে কলেজ বন্ধ করে চলে আসা হয়েছে। ফলে আজ সরকারি ছুটির দিন কলেজ বন্ধ থাকার কারণে কলেজে যাওয়ার সুযোগ হয়নি এবং পতাকাটি নানানো সম্ভব হয়নি। তবে পতাকা না নামানো কোন অপরাধ নয়।
এব্যাপারে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) মো.মনির হোসেন বলেন,সংশ্লিষ্ট কলেজের অধ্যক্ষ হয়তো জাতীয় পতাকার বিধিমালাটি জানেন না। কারণ জাতীয় পতাকাটি হলো আমাদের অস্তিত্ব,ত্রিশ লক্ষ্য শহীদ আর দু’লক্ষ্য মা-বোনের সম্ভ্রমহানীর বিনিময়ে এই পতাকাটি অর্জিত হয়েছে,কাজেই সেই পতাকার প্রতি অসম্মান ও অবজ্ঞা করা কারোর জন্য কাম্য নয়। তবে তিনি গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারে থেকে জাতীয় পতাকার প্রতি এমন অবহেলা করতে পারেননা। তদন্তপুর্বক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন বলেন,শনিবার সকাল থেকেই এই প্রতিষ্ঠানে পতাকা উড়ছে, একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমন কর্মকান্ড আমরা প্রত্যাশা করিনি।