যুগের কথা প্রতিবেদক : সিরাজগঞ্জে মা কে হত্যার দায়ে দির্ঘ এক বছর আট মাস পর হত্যাকারী ছেলেকে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।
আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামী নাহিদ ইমরান নিয়ন (৩৬) তার মা রশিদা খানমকে নৃশংসভাবে হত্যা করার কথা স্বীকার করে ডিবি পুলিশের কাছে।
২০২০ সলের ১৮ ফেব্র“য়ারীতে সিরাজগঞ্জ শহরের মুজিব সড়ক রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক সংলগ্ন বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত গাজী তোজাম্মেল হক এর স্ত্রী রশিদা খানম (৬৫) এর বসত বাড়ীতে রশিদা খানমকে ভোর রাতে কে বা কাহারা গলা কেটে নৃশংসভাবে হত্যা করে।
এঘটনায় নিহতর ছোট ছেলে নাছিম ইমরান নিশাত এই নৃশংস হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলে মামলাটি অধিক গুরুত্ব দিয়ে তদন্তের জন্য মামলার প্রকৃত আসামী ও হত্যার রহস্য উদঘাটনের জন্য জেলা গোয়েন্দা শাখাকে দায়িত্ব দেয় পুলিশ সুপার।
সিরাজগঞ্জ গোয়েন্দা শাখার অফিসার ইনচার্জ শ্যামল কুমার দত্ত বলেন, মামলাটি স্থানান্তর করে আমার কাছে দিলে দীর্ঘ ০১ বছর ০৮ মাস মূলতবী থাকা এই মামলাটি আমি সরাসরি তত্ত্বাবধান করে আমার গোয়েন্দা শাখার একটি চৌকস টিম ২২ ডিসেম্বর রাতে গাজীপুর জেলা থেকে এই মামলার হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত নিহতর বড় ছেলে আসামী নাহিদ ইমরান নিয়ন’কে গ্রেফতার করি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামী নাহিদ ইমরান নিয়ন তার মা রশিদা খানমকে নৃশংসভাবে হত্যা করার কথা স্বীকার করে। গ্রেফতারকৃত আসামী নাহিদ ইমরান নিয়ন এর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম বলেন, মামলাটি নিয়ে দার্ঘ সময় লেগেছে আসামী সনাক্ত করতে। এই মামলা সুক্ষভাবে পরিচালনার জন্য ৬ জন তদন্ত কর্মকর্তাকে পরিবর্তন করা হয়েছে। সর্বশেষ আমার গোয়েন্দা শাখার অফিসাররা এই মামলার মুল আসামীকে চিহ্নত করে গ্রেফতার করতে স্বক্ষম হয়েছে।
২০২০ সলের ১৮ ফেব্র“য়ারীতে সিরাজগঞ্জ শহরের মুজিব সড়ক রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক সংলগ্ন বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত গাজী তোজাম্মেল হক এর স্ত্রী রশিদা খানম (৬৫) এর বসত বাড়ীতে রশিদা খানমকে ভোর রাতে কে বা কাহারা গলা কেটে নৃশংসভাবে হত্যা করে।
এঘটনায় নিহতর ছোট ছেলে নাছিম ইমরান নিশাত এই নৃশংস হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলে মামলাটি অধিক গুরুত্ব দিয়ে তদন্তের জন্য মামলার প্রকৃত আসামী ও হত্যার রহস্য উদঘাটনের জন্য জেলা গোয়েন্দা শাখাকে দায়িত্ব দেয় পুলিশ সুপার।
সিরাজগঞ্জ গোয়েন্দা শাখার অফিসার ইনচার্জ শ্যামল কুমার দত্ত বলেন, মামলাটি স্থানান্তর করে আমার কাছে দিলে দীর্ঘ ০১ বছর ০৮ মাস মূলতবী থাকা এই মামলাটি আমি সরাসরি তত্ত্বাবধান করে আমার গোয়েন্দা শাখার একটি চৌকস টিম ২২ ডিসেম্বর রাতে গাজীপুর জেলা থেকে এই মামলার হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত নিহতর বড় ছেলে আসামী নাহিদ ইমরান নিয়ন’কে গ্রেফতার করি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামী নাহিদ ইমরান নিয়ন তার মা রশিদা খানমকে নৃশংসভাবে হত্যা করার কথা স্বীকার করে। গ্রেফতারকৃত আসামী নাহিদ ইমরান নিয়ন এর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম বলেন, মামলাটি নিয়ে দার্ঘ সময় লেগেছে আসামী সনাক্ত করতে। এই মামলা সুক্ষভাবে পরিচালনার জন্য ৬ জন তদন্ত কর্মকর্তাকে পরিবর্তন করা হয়েছে। সর্বশেষ আমার গোয়েন্দা শাখার অফিসাররা এই মামলার মুল আসামীকে চিহ্নত করে গ্রেফতার করতে স্বক্ষম হয়েছে।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।