কাজিপুর প্রতিনিধি : চলতি বছর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ফল প্রকাশিত হয়েছে। পরীক্ষার্থী, পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তির ভিত্তিতে এবার কাজিপুরে সেরা ফল দেখিয়েছে কাজিপুর সরকারি মনসুর কলেজের শিক্ষার্থীরা। ওই মানদণ্ডে এ প্রতিষ্ঠানের অর্জন ৯৬ দশমিক ০৫ পয়েন্ট।
এই কলেজের ৬৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৪ জন বাদে সবাই উত্তীর্ণ হয়েছে । জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৭ জন। যা কাজিপুর উপজেলার সেরা। এ কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৮৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৬৬জন জিপিএ-৫ সহ ১৭৮ জন পাশ করে, মানবিক বিভাগ থেকে ৩৫১ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৮৪ জন জিপিএ -৫ সহ ৩৪৫ জন পাশ করে এবং ব্যবসায়ী শিক্ষা বিভাগ থেকে ১০৭ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৭ জন জিপিএ -৫ সহ ৮৯উত্তীর্ণ হয়েছে। এছাড়া ৯ জন শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার অংশ নেন নি।
এ নিয়ে টানা কয়েক বার এইচএসসিতে কাজিপুর উপজেলা সেরা ফল করল কাজিপুরের স্বনামধন্য এই প্রতিষ্ঠানটি
এই কলেজটির (অধ্যক্ষভারপ্রাপ্ত) মোঃ রেজাউল করিম দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই তার দক্ষতা সততা ও সৃজনশীলতা দিয়ে খুব সুন্দর, সুচারুভাবে নিষ্ঠার সাথে পরিচালনা করে যাচ্ছেন। তার দিক নির্দেশনায় কলেজটি আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছে। যারা লোভ লালসার উর্ধ্বে থেকে নিজ প্রতিষ্ঠান কে গড়ে তোলেন জনবান্ধব,ইতিবাচক ও বিপদগ্রস্ত অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল তিনিই হলেন কাজিপুর সরকারি মনসুর আলী কলেজ এর অধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত মোঃ রেজাউল করিম। তার সৃজনশীলতা, কর্মদক্ষতা ও ইতিবাচক চিন্তা চেতনায় পরিবর্তন এসেছে সিরাজগন্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার কাজিপুর সরকারি মনসুর আলী কলেজ এর শিক্ষা কার্যক্রম সার্বিক চিত্র। কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ রেজাউল করিম জানান, দায়িত্ব নেবার পর থেকে শহীদ এম মনসুর আলীর নামে প্রতিষ্ঠিত এই কলেজে আমরা মানসম্মত শিক্ষার দিকে নজর দেই। এরপর একটি পরিকল্পনা নিয়ে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও সহশিক্ষার দিকে গুরুত্ব দেই। এ কারণেই প্রতি বছর আমরা নিজেদেরকে ছাড়িয়ে যাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, প্রতিটি কাজই সততা ও নিষ্ঠার সাথে করতে পারলে তার প্রতিফল একদিন আসবেই। আজকের কলেজ এর ফলাফল অর্জনে দায়িত্ব কর্তব্য পালনে আমাকে আরও অনুপ্রাণিত করবে।
কলেজের ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষক মুশফিকুর রহমান জানান, বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্যারের দিক নির্দেশনায় আমরা একটি পরিবার হিসেবে সব শিক্ষক শিক্ষার্থীকে পাঠদান করিয়েছি। করোনাকালিন তেমন সুযোগ না পেলেও যেটুকু সময় ছিলো তার সিংহভাগ আমরা শিক্ষার্থীদের সাথে কাটিয়েছি। একারণে দিন দিন কলেজের ফলাফল ভালো হচ্ছে।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ রেজাউল করিম জানান, দায়িত্ব নেবার পর থেকে শহীদ এম মনসুর আলীর নামে প্রতিষ্ঠিত এই কলেজে আমরা মানসম্মত শিক্ষার দিকে নজর দেই। এরপর একটি পরিকল্পনা নিয়ে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও সহশিক্ষার দিকে গুরুত্ব দেই। এ কারণেই প্রতি বছর আমরা নিজেদেরকে ছাড়িয়ে যাচ্ছি।
মুঠোফোনে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ পাওয়া বিএনসিসি ক্যাডেট সালমা জাহান জানান, এই কলেজের স্যারদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় আর দিক নির্দেশানায় আমাদের এমন সাফল্য। প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত কলেজ থেকেও যে ইচ্ছে করলে ভালো রেজাল্ট করা যায় এই স্যারদের নিকট না আসলে বুঝতাম না। এজন্য ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ রেজাউল করিম স্যারসহ অন্যান্য স্যারদের নিকট আমরা কৃতজ্ঞ।
কলেজের ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষক মুশফিকুর রহমান জানান, বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্যারের দিক নির্দেশনায় আমরা একটি পরিবার হিসেবে সব শিক্ষক শিক্ষার্থীকে পাঠদান করিয়েছি। করোনাকালিন তেমন সুযোগ না পেলেও যেটুকু সময় ছিলো তার সিংহভাগ আমরা শিক্ষার্থীদের সাথে কাটিয়েছি। একারণে দিন দিন কলেজের ফলাফল ভালো হচ্ছে।
এ ছাড়া চালিতাডাঙ্গা মহিলা কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১২৬ একজন বাদে ২১ জন জিপিএ-৫ সহ সকলে উত্তীর্ণ হয়েছে। এরপর রয়েছে আলহাজ্ব ফরহাদ আলী মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজ। এ কলেজ থেকে ১৩ জন বাদে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭১ জনসহ ৪৪২ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।