মামলার নথি সুত্রে জানা যায়, তথ্য ও প্রযুক্তির মাধ্যমে গত (২২ মার্চ) শহরের জানপুর ঈদগাহ মাঠ এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান চালানো হয়। এসময় আটক ব্যক্তিদের দেহ তল্লাশি করা হলে তাদের কাছ থেকে অবৈধ ৮ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল পাওয়া যায়। এসময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান ও মানিক খান নামের দুই মাদক কারবারীকে আটক করা হয়। পরে উদ্ধারকৃত আলামতসহ তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয়।
খোঁকশাবাড়ী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ইসমাইল হোসেন বলেন, মাদক নিয়ে আটক ওই ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মিজানের বিষয়ে মন্তব্য করতে আমি রাজি হননি।
সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আল-আমিন বলেন, বিষয়টি আমি অবগত রয়েছি। জেলা কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা স্বেচ্চাসেবক লীগের সভাপতি জাকিরুল ইসলাম লিমন বলেন, ফেন্সিডিলসহ স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা আটকের বিষয়টি আমি শুনেছি। সংগঠনের বিরোধী কাজ করায় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিত্বে পুলিশ ফাঁড়ির এস.আই ফারুক হোসেন, এস.আই জাকারিয়া খান এ. এস.আই মামুনুর রশিদসহ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। এসময় তাদের দেহ তল্লাশি করে ৮ বোতল ফেন্সিডিলসহ তাদের আটক করে আদালমে সোর্পদ করা হয়। পরে আদালত তাদের কারাগারে প্রেরণ করেন।